পরিধি সাধারণত বৃত্তের হয়ে থাকে -
- একটি আবদ্ধ বক্ররেখার সীমান্ত বরাবর দৈর্ঘ্যকে তার পরিধি বলে।
- বৃত্তের চারদিকের সীমান্ত বরাবর দূরত্বকে বৃত্তের পরিধি বলে।
বৃত্তের পরিধির সূত্র
বৃত্তের পরিধি = 2πr
যেখানে, r হলো বৃত্তের ব্যাসার্ধ।
Frequently Asked Questions
১. বৃত্তের পরিধি নির্ণয়ের সূত্র কী?
বৃত্তের পরিধি (পরিধি) = 2πr
এখানে,
r = বৃত্তের ব্যাসার্ধ
π (পাই) = একটি ধ্রুবক সংখ্যা, যার মান প্রায় 3.1416
২. বৃত্তের ব্যাসার্ধ এবং ব্যাসের মধ্যে সম্পর্ক কী?
ব্যাস = 2 × ব্যাসার্ধ
ব্যাসার্ধ = ব্যাস ÷ 2
৩. বৃত্তের পরিধি এবং তার ক্ষেত্রফলের মধ্যে কোন সম্পর্ক আছে?
সরাসরি কোন সহজ সম্পর্ক নেই। পরিধি একটি দৈর্ঘ্যের একক, আর ক্ষেত্রফল একটি ক্ষেত্রফলের একক। তবে, দুটিরই সূত্রে π (পাই) থাকায় গাণিতিকভাবে একটির মান অন্যটির উপর নির্ভর করে।
৪. পাই (π) কী?
পাই হল একটি অমূলদ সংখ্যা, যার মান প্রায় 3.1416। এটি বৃত্তের পরিধি এবং ব্যাসের অনুপাতকে নির্দেশ করে।
৫. অর্ধবৃত্তের পরিধি কীভাবে নির্ণয় করবেন?
পুরো বৃত্তের পরিধি নির্ণয় করে তার অর্ধেক করে দিলে অর্ধবৃত্তের পরিধি পাওয়া যাবে।
৬. বৃত্তের পরিধি কেন গুরুত্বপূর্ণ?
বৃত্তের পরিধি জানা দরকার হয় বিভিন্ন ক্ষেত্রে, যেমন চাকার ঘূর্ণন, পাইপের ব্যাস নির্ণয়, গোলাকার বস্তুর পরিমাপ ইত্যাদি।
৭. বৃত্তের পরিধি কী এককে প্রকাশ করা হয়?
বৃত্তের পরিধি সাধারণত সেন্টিমিটার (সেমি), মিটার (মি), ইঞ্চি ইত্যাদি দৈর্ঘ্যের এককে প্রকাশ করা হয়।
৮. কোন যন্ত্র দিয়ে বৃত্তের পরিধি মাপা হয়?
ছোট বৃত্তের জন্য টেপ মাপ ব্যবহার করা হয়। বড় বৃত্তের জন্য বিশেষ ধরনের পরিমাপের যন্ত্র ব্যবহার করা হয়।
৯. বৃত্তের পরিধির সূত্রটি কীভাবে প্রমাণ করা যায়?
বৃত্তের পরিধির সূত্রটি জ্যামিতির উচ্চতর ধারণা ব্যবহার করে প্রমাণ করা হয়।
১০. দৈনন্দিন জীবনে বৃত্তের পরিধির ব্যবহারের উদাহরণ দিন।
চাকার ঘূর্ণন, পাইপের ব্যাস নির্ণয়, গোলাকার বস্তুর পরিমাপ, পিৎজা কাটা, ঘড়ির কাঁটা ইত্যাদি।
Post a Comment
Post a Comment