ক্লাউড কম্পিউটিং-এর অনেক ধরনের সুবিধা বিদ্যমান। নিচে সুবিধাসমূহ উল্লেখ করা হলো-
১) ক্লাউড কম্পিউটিং এর কাজগুলো যেকোনো স্থানে বসে ল্যাপটপ বা মোবাইলের মাধ্যমে কন্ট্রোল করা যায়।
২) ক্লাউড কম্পিউটিং এর সফটওয়্যারগুলো আপডেট করার প্রয়োজন নেই। এগুলো অটো আপডেট হয়ে থাকে।
৩) যেহেতু আলাদা সফটওয়্যার কেনার প্রয়োজন নেই তাই স্বাভাবিকভাবেই খরচ কম হয়।
৪) ক্লাউড কম্পিউটিং যতটুকু ব্যবহার করা হবে ঠিক ততটুকু খরচ প্রদান করতে হবে।
৫) কোনো একটি অফিসে ক্লাউড কম্পিউটিং ব্যবহার করা না হলে সে অফিসের ডকুমেন্টসমূহ কন্ট্রোল করতে বা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নেওয়ার জন্য বাড়তি লোকের প্রয়োজন হবে। কিন্তু ক্লাউড কম্পিউটিংয়ে এ ধরনের কোনো সমস্যা নেই। অতিরিক্ত লোক ছাড়াই সব ডকুমেন্ট কন্ট্রোল করা যায়।
৬) ক্লাউড কম্পিউটিং সম্পূর্ণ নিরাপদ। কারণ এতে কোন ডেটা হারানো বা নষ্ট হওয়ার কোনো ভয় নেই। যেকোনো উপায়ে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ বা হার্ডডিস্ক নষ্ট হতে পারে বা হারিয়ে যেতে পারে। কিন্তু ক্লাউড কম্পিউটিং এ ধরনের সমস্যা থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত।
৭) এ প্রযুক্তিতে স্টোরেজ, মেমোরি, প্রসেসিং এবং ব্যান্ড উইডথ অনেক বেশি কার্যক্ষমতা সম্পন্ন। এতে চাহিদা মোতাবেক সফটওয়্যার, রিসোর্স ও তথ্যগুলো শেয়ার বা বিনিময় করা যাবে। এজন্য বলা হয় আগামীতে ক্লাউড নির্ভর কম্পিউটিং এর জয়জয়কার হবে।
Post a Comment
Post a Comment